Search Icon

Bangladesh এর এলাকাগুলি ঘুরে দেখুন

306টি এলাকার মধ্যে 252 - 270টি
জাহাজ কোম্পানি মোড় প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

জাহাজ কোম্পানি মোড়
, রংপুর

জাহাজ কোম্পানি মোড় রংপুরে অবস্থিত। এটি শহরের মোটামুটি কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত। আপনি এই এলাকা থেকে রংপুরের যে কোন জায়গায় ভ্রমণ করতে পারেন। এই এলাকায় প্রচুর হোটেল, রেস্তোরাঁ, শপিং মল এবং বিনোদনের জায়গা রয়েছে। তাই রংপুরের মানুষ যখনই তাদের কিছু প্রয়োজন বা কিছু খুঁজতে জাহাজ কোম্পানি মোড়ে আসেন। সদর হাসপাতালটি জাহাজ কোম্পানি মোড়ের খুব কাছে।<br><br> এই জায়গাটিতে সর্বদা লোকেদের হাঁটাচলায় এবং রাস্তার মধ্য দিয়ে গাড়ি চলাচলে মুখরিত থাকে। আপনি এখানে বিভিন্ন দোকান এবং খাওয়ার জায়গার মিশ্রণ পাবেন, যা এটিকে দেখার জন্য একটি প্রাণবন্ত জায়গা করে তুলেছে।<br><br> জাহাজ কোম্পানি মোড় শুধু ব্যবসার জন্য নয়; এটি এমন একটি জায়গা যেখানে বিভিন্ন পেশার লোকেরা একত্রিত হয়। আপনি এলাকাটি খোঁজার সময় স্থানীয় সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য অনুভব করতে পারবেন।<br><br> শহরের বিভিন্ন অংশ থেকে জাহাজ কোম্পানি মোড়ে যাওয়া সহজ, যা এটিকে কেনাকাটা, খাওয়া বা শুধু ব্যস্ত পরিবেশ উপভোগ করার জন্য একটি সুবিধাজনক স্থান হিসেবে গড়ে তুলেছে।<br><br> সংক্ষেপে, জাহাজ কোম্পানি মোড় একটি প্রাণবন্ত এবং বৈচিত্র্যময় এলাকা যা রংপুরের প্রাণবন্ত চেতনাকে প্রতিফলিত করে, শহরের সবার অবশ্যই এটি পরিদর্শন করা উচিত।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
জিন্দা বাজার প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

জিন্দা বাজার
, সিলেট

জিন্দা বাজার সিলেটের অন্যতম ব্যস্ত এলাকা, যা বিভিন্ন মার্কেট, দোকানপাট এবং ক্রেতা-বিক্রেতাদের ভিড়ে দিন-রাত জমজমাট। এখানে পণ্যের দরদাম নিয়ে তুমুল আলোচনা আর দর-কষাকষির দৃশ্য নিয়মিত দেখা যায়। জিন্দা বাজার, সিলেটের বৈচিত্র্যপূর্ণ পরিবেশ শপিংপ্রেমীদের জন্য যেন এক স্বর্গ।<br><br> জিন্দা বাজারের গাইড অনুসারে, এখানে এমন কোনো পণ্য নেই যা পাওয়া যাবে না। পোশাক, ইলেকট্রনিক ডিভাইস, ভ্রমণ স্মারক থেকে শুরু করে প্রয়োজনীয় সবকিছুই পাওয়া যায়। স্থানীয়দের জন্য রয়েছে অনেক মুদি দোকান। সরু গলিগুলোতে ঢুকলে দেখতে পাবেন ঐতিহ্যবাহী হস্তশিল্পের দোকান, আবার অন্যদিকে আছে বিভিন্ন দেশ হতে আমদানিকৃত উচ্চমানের পণ্যের শোরুম।<br><br> তবে শুধু মার্কেট ও শপিং মলই জিন্দাবাজারকে বিখ্যাত করেনি। এই এলাকাকে আরও জনপ্রিয় করেছে জল্লালপারের দুটি বিখ্যাত রেস্টুরেন্ট – পাঁচ ভাই এবং পানশি। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে এই রেস্টুরেন্টগুলোর খ্যাতি ছড়িয়ে পরেছে। এছাড়াও এখানে মানসম্মত খাবারের জন্য আরও রেস্টুরেন্ট রয়েছে, যাদের খাবারের দামও বেশ সাশ্রয়ী।<br><br> যদি আপনি স্থানীয় খাবার খেতে চান, তবে স্থানীয় খাবারের রেস্তোরাগুলো আপনাকে দারুণ সিলেটি স্বাদের সাথে পরিচয় করিয়ে দেবে। আর যারা বুফে পছন্দ করেন, তাদের জন্য পূর্ব জিন্দাবাজারে রয়েছে বেশ কিছু বুফে রেস্টুরেন্ট, যেখানে দুপুর ও রাতের খাবার উপভোগ করা যায়। এই এলাকায় ঘুরে বেড়ানোর সময় মজাদার খাবার উপভোগ করা এক অনন্য অভিজ্ঞতা। এখানে এলে হাছন রাজা মিউজিয়ামও দেখতে ভুলবেন না; রাজার পরিবারের সমৃদ্ধ ইতিহাস সম্পর্কে জানার জন্য এটি একটি আদর্শ স্থান।<br><br> অর্থনৈতিক দিক থেকে, জিন্দা বাজার হলো সিলেটের সর্বোচ্চ রাজস্ব উৎপাদনকারী এলাকা এবং জেলার অন্যতম প্রধান ব্যবসায়িক কেন্দ্র। এই এলাকার মাধ্যমে সিলেটের অর্থনীতি আরও শক্তিশালী হয়েছে। তবে অপরিকল্পিত উন্নয়নের কারণে এই এলাকার ভিতরে এবং আশেপাশে অনেক আবাসিক এলাকা গড়ে উঠেছে।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
টঙ্গী প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

টঙ্গী
, ঢাকা

টঙ্গী শিল্প এলাকা, বাংলাদেশের গাজীপুরের একটি জনপদ যা সাভারের কাছে অবস্থিত এবং ১৭৮৬ সাল থেকে ঢাকার উত্তর সীমান্ত চিহ্নিত করে। এখানে একটি বিসিক শিল্প এলাকা রয়েছে, যা বছরে প্রায় ১৫০০ কোটি টাকার শিল্প পণ্য উৎপাদন করে এবং বেশিরভাগ কারখানা টঙ্গীতে অবস্থিত। এলাকাটি বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের অন্যতম বৃহত্তম শিল্প এলাকা।<br><br> টঙ্গী ঢাকার উপকণ্ঠে অবস্থিত, যেখানে প্রায় ৪৯০,১৯৫ জন লোক বাস করে, এটিকে একটি জীবন্ত এবং ঘনবসতিপূর্ণ জায়গা, যেখানে প্রতি বর্গকিলোমিটারে প্রায় ২১,৫০০ বাসিন্দা বসবাস করে। এর পোস্টাল কোড ১৭১০ , টঙ্গী ঢাকার কাছাকাছি একটি ধীরগতির শহুরে জীবনকে প্রতিফলিত করে।<br><br> টঙ্গীতে জমজমাট ব্যবসা ও কলকারখানা আছে। ভিড় এবং স্থাপনা সত্ত্বেও, এখানে প্রচুর খোলা জায়গা এবং তাজা বাতাস রয়েছে, কারণ টঙ্গী তুরাগ নদীর খুব কাছে এবং এখানে প্রচুর সবুজ পার্ক রয়েছে। যারা ঢাকার কোলাহল থেকে বাঁচতে চান তারা টঙ্গীর আশেপাশের ইকোপার্ক এবং রিসোর্টে কিছুটা শান্তি পেতে পারেন।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
ধামরাই প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

ধামরাই
, ঢাকা

আপনি কি জানেন যে ধামরাই উপজেলা (উপজেলা) ভূমির দিক থেকে ঢাকা জেলার বৃহত্তম উপজেলা? আপনি যদি তা না করেন তবে আমাদের ধামরাই এলাকার গাইড আপনাকে আপনার প্রয়োজনীয় সমস্ত তথ্য দেবে।<br><br> ধামরাই ১৯১৪ সালে ব্রিটিশ শাসনামলে সাভার থানার অংশ ছিল। পরবর্তীতে, ১৯৪৭ সালে, এটি একটি পৃথক থানা হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ঢাকা জেলার অধীনে রাখা হয়। এলাকাটি শহর থেকে প্রায় ৪০ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত এবং ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক এর মধ্য দিয়ে গেছে। এই এলাকায় অন্তত ৪,৯৬,২৪৯ জন লোক বাস করছে, যা এটিকে ঘনবসতিপূর্ণ করে তোলে।<br><br> এলাকাটি মির্জাপুর, কালিয়াকৈর, সিংগাইর, সাভার উপজেলা ইত্যাদি দ্বারা বেষ্টিত। তাছাড়া, আপনি এলাকার বিভিন্ন স্থান থেকে ধলেশ্বরী নদীর কিছু অংশ দেখতে পাবেন। তাছাড়া এলাকাটি ধলেশ্বরী ও বংশী নদীর পলিমাটি দ্বারা গঠিত। <br><br> যেহেতু এলাকাটি ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের কাছে অবস্থিত, তাই এটি ঢাকা জেলার অভ্যন্তরে এবং বাইরে যোগাযোগের সুবিধা প্রদান করে। পাবলিক ট্রান্সপোর্ট ব্যবহার করাই সেখানে যাওয়ার সর্বোত্তম উপায়, তবে অনেক লোক স্থানীয় পরিবহনের উপরও নির্ভর করে।<br><br> যারা মূল শহরের বাইরে বসতি স্থাপন করতে চায় তাদের বসবাসের জন্য এটি একটি উপযুক্ত এলাকা। জমির পাশাপাশি আবাসন প্রকল্পও রয়েছে এলাকায়। তাছাড়া, অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া এবং বসবাসের খরচ শহরের তুলনায় বেশি সাশ্রয়ী। স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, মাদ্রাসা এবং ১০০ টিরও বেশি এনজিও স্কুল সহ ৩০০ টিরও বেশি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে।<br><br> ঐতিহাসিক নিদর্শন ও তাৎপর্যের কারণে ধামরাই পর্যটকদের কাছেও আকর্ষণীয়। কিছু পরিচিত স্থান হল বলাই জমিদার বাড়ি, মাধব মন্দির, শৈত্তা বটবৃক্ষ এবং আরও অনেক কিছু।<br><br> বার্ষিক ধামরাই রথ এলাকায় বেশ বিখ্যাত। সুকান্ত ধামরাই মেটাল ক্রাফটস বাংলাদেশের প্রাথমিক মেটাল হাব হিসেবেও পরিচিত।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
নিউ মার্কেট প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

নিউ মার্কেট
, ঢাকা

নিউমার্কেট এলাকাটি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার অন্যতম প্রাচীন এবং বৃহত্তম শপিং সেন্টার এবং বাণিজ্যিক কেন্দ্র। এটি উল্লেখযোগ্য ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক গুরুত্ব বহন করে এবং এটি বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের একটি জমজমাট কেন্দ্র। নিউমার্কেট রাজধানী ঢাকার আজিমপুরের উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত একটি বাণিজ্যিক কেনাকাটার বাজার।<br><br> নিউমার্কেট এলাকার মোট আয়তন ৩৫ একর। এই জায়গায় প্রায় 440 টি দোকান রয়েছে যেখানে আপনি আপনার সমস্ত প্রয়োজনীয় জিনিস পাবেন। এটি শুধুমাত্র একটি বাণিজ্যিক এলাকা নয়, একটি পর্যটন কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে।<br><br> নিউমার্কেট এলাকা ঢাকা জেলার অন্যতম প্রধান কেন্দ্রবিন্দু। এর পূর্বে মিরপুর রোড, উত্তরে ঢাকা কলেজ, পশ্চিমে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা এবং দক্ষিণে পিলখানা রোড রয়েছে। যা নিউমার্কেটকে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে সহায়তা করছে। এলাকার জনবহুল এবং প্রাণবন্ত বাণিজ্যিক কেন্দ্র।<br><br> ঢাকা নিউ মার্কেট প্রতিযোগিতামূলক মূল্যে বিভিন্ন ধরণের পণ্য সরবরাহ করে। মানুষের দৈনন্দিন জীবনের নিত্যপ্রয়োজনীয় সকল জিনিস এখানে পাওয়া যায়। বাসিন্দাদের জন্য গ্যাস, বিদ্যুৎ এবং জলের পর্যাপ্ত সরবরাহও রয়েছে।<br><br> জায়গাটা সব সময় ব্যস্ত থাকে। নিউমার্কেট থানার আওতাধীন এলাকাটি জনাকীর্ণ হলেও যথেষ্ট নিরাপত্তা রয়েছে। নিউমার্কেট এলাকা ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ১৮ নং ওয়ার্ডের অন্তর্ভুক্ত। বছরের পর বছর ধরে অবকাঠামো ও সুযোগ-সুবিধার উন্নয়ন ও আধুনিকায়নের প্রচেষ্টা চলছে। ঢাকার নিউ মার্কেটে রাস্তার মাধ্যমে সহজেই প্রবেশযোগ্য, কাছাকাছি পার্কিং সুবিধা রয়েছে।<br><br> এটি বাস এবং রিকশা সহ পাবলিক ট্রান্সপোর্ট দ্বারাও ভালভাবে সংযুক্ত। সমৃদ্ধ সংস্কৃতি, প্রাণবন্ত পরিবেশ এবং সামগ্রিকভাবে ঢাকা বাংলাদেশের বৈচিত্র্যময় কেনাকাটার সুযোগ অনুভব করার জন্য ঢাকা নিউমার্কেট একটি পরিদর্শনযোগ্য গন্তব্য।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
নিরালা প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

নিরালা
, খুলনা

নিরালা আবাসিক এলাকা, খুলনা জেলার কেন্দ্রে অবস্থিত। এটি শহরের অন্যতম পরিকল্পিত, দ্রুত বর্ধনশীল এবং পরিচ্ছন্ন আবাসিক এলাকা হিসেবে পরিচিত। নিরালা, যার অর্থ হলো নির্জন বা নিভৃত স্থান, হয়ে উঠেছে খুলনা শহরের একটি গর্ব। আশির দশকে, যখন পরিকল্পিত নগরায়ন শব্দটিই বেশ অপরিচিত, তখন খুলনার ঠিক মাঝে উঠে দাঁড়ায় এই নিরালা আবাসিক এলাকা। খুলনাবাসী খুঁজে পায় এক আপন ঠিকানা যেখানে আছে সকল সুবিধার বিস্তার সমাহার। এই নিরালা এরিয়া গাইড আপনাকে এই আবাসিক এলাকা সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানতে সাহায্য করবে।<br><br> আধুনিক অবকাঠামো, ইউটিলিটি সার্ভিস, পারফেক্ট লোকেশন, শান্ত পরিবেশ এবং নিরাপত্তা সুবিধা, এই এলাকাটিকে খুলনা জেলার অন্যতম আকর্ষণীয় আবাসিক এলাকা হিসেবে পরিচিতি এনে দিয়েছে। আবাসিক বা বাণিজ্যিক উভয় দিক থেকে এলাকাটি এই অঞ্চলের অগ্রগতি ও নগরায়নের প্রতীক হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে।<br><br> এলাকাটি সুপরিকল্পিত রাস্তাঘাট, আবাসিক ভবন, বাণিজ্যিক সুবিধা এবং আরামদায়ক জীবনযাপনের জন্য উপযোগী আধুনিক অবকাঠামো তৈরি করা হয়েছে। এই এলাকায় ভিতরে স্কুল, রেস্তোরাঁ, বাজার, মসজিদ, মাদ্রাসা এবং স্বাস্থ্যসেবা সুবিধার মতো প্রয়োজনীয় নগর সুবিধা রয়েছে। এছাড়াও পার্ক, দীঘি, বিনোদন কেন্দ্র, জিমনেসিয়াম, সুপারশপ, ইত্যাদি সুযোগ-সুবিধাও বিদ্যমান। এই এলাকার কমিউনিটি খুবই বন্ধুত্বপূর্ণ এবং শান্তিপূর্ণ। এলাকাবাসী একসাথে বিভিন্ন কমিউনিটি প্রোগ্রাম এবং উৎসব পালন করে।<br><br> নিরালা এলাকাটি একটি পরিকল্পিত শহরের আদর্শ রূপ। এখানে তিন ধরনের প্লটে এলাকাবাসী এ্যাপার্টমেন্ট গড়ে তুলতে পারে। ৩ কাঠা, ৪ কাঠা ও ৫ কাঠা প্লট হিসেবে ভাগ করা হয় পুরো এলাকা। ক্রেতারা তাদের পছন্দ এবং বাজেটের ভিত্তিতে প্লট, ফ্ল্যাট, লোকেশন, ইত্যাদি বেঁছে নিতে পারবেন।<br><br> বাস টার্মিনাল এবং রেল স্টেশন, এই এলাকার ৫ কিমির 'মধ্যে অবস্থিত। মহাসড়ক এবং সংযুক্ত রাস্তাগুলো প্রসারিত হওয়ায় যানজট খুব বেশি হয় না। সবচেয়ে আকর্ষণীয় হলো নিরালা পার্ক। সবুজের অভয়ারন্য এক অপূর্ব বেলাভূমি যা মুগ্ধ করে এলাকাবাসী আর ভ্রমণকারীদের। তাছাড়া নিরালা দিঘির শীতল স্পর্শ যেন মাতৃছায়ার মতো আগলে রাখে এই কনক্রিট জঙ্গলকে।<br><br> নিরালায় আছে স্কুল, মাদ্রাসা, খেলার মাঠ, ও আরো অনেক সুবিধা। এটি একটি পরিপূর্ণ আবাসস্থল যেখানে একটা নাগরিক জীবনের সকল চাহিদা পূরণের ব্যবস্থা আছে। তাই আপন ঠিকানা হিসেবে অনেক খুলনাবাসীই বেঁছে নিয়েছে নিরালা আবাসিক এলাকা। তবে এই এলাকার লাইফস্টাইল এবং লিভিং কস্ট কিছুটা বেশি।<br><br> প্রশাসনিক দপ্তর, সরকারি-বেসরকারি অফিস, প্রধান সড়ক, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল, ইত্যাদি সবকিছু কাছাকাছি হওয়ায়, এলাকাটি ফ্যামিলি, প্রেফেশনালস এবং বিনিয়োগকারীদের জন্য একটি জনপ্রিয় পছন্দ হয়ে উঠেছে। আপনি যদি খুলনা শহরের মধ্যে বসবাস করার জন্য মনোরম পরিবেশ, বিভিন্ন ফ্যাসিলিটি এবং সু-সংযুক্ত যোগাযোগ সুবিধা সম্পন্ন এলাকায় থাকতে চান, তাহলে নিরালা আবাসিক এলাকা, আপনার জন্য পারফেক্ট একটি অপশন।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
ফার্মগেট প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

ফার্মগেট
, ঢাকা

বাংলাদেশের ঢাকার প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত ফার্মগেট শুধুমাত্র একটি ব্যস্ততম বাণিজ্যিক কেন্দ্রই নয়, শহরের বিভিন্ন অংশকে সংযোগকারী একটি গুরুত্বপূর্ণ ট্রানজিট পয়েন্টও। ভৌগলিকভাবে, ফার্মগেট একটি কৌশলগত সংযোগস্থলে অবস্থিত, যা এটিকে শহরের মধ্যে পরিবহন এবং অ্যাক্সেসযোগ্যতার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ এলাকা করে তুলেছে। ঢাকার এই অংশটি বিভিন্ন বাজারের জন্য সুপরিচিত যেখানে আপনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সরকারি অফিসের পাশাপাশি বাণিজ্যিক অবস্থানও পাবেন।<br><br> ফার্মগেট এই বেশ কয়েকটি উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে ঢাকার মধ্যে 'জ্ঞান ও সংস্কৃতি কেন্দ্র' নাম দিয়ে বিনোদন দেয়। ফার্মগেটের লোকেরা একটি ভিন্ন অভিজ্ঞতার জন্য রাস্তার কেনাকাটা থেকে বসুন্ধরা সিটি শপিং কমপ্লেক্সে অ্যাক্সেস পান। ফার্মগেট ঢাকা শহরের সব অংশের সাথে যুক্ত। প্রধান বিজয় সরণি এবং কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ সহ প্রায় প্রতিটি প্রধান সড়ক এখানে ছেদ করে। তেজগাঁও শিল্প এলাকা এই শহরে একটি অর্থনৈতিক প্রাণবন্ততা প্রদান করে।<br><br> কিছু প্রধান এক্সপ্রেসওয়েতে প্রবেশের কারণে এলাকার অবকাঠামো দ্রুত উন্নতি করছে। ঢাকা-ময়মনসিংহ এক্সপ্রেসওয়ে সেই উদাহরণগুলির মধ্যে একটি যা জাতীয় মহাসড়কের সমগ্র নেটওয়ার্কের সাথে এর সংযোগ বাড়ায় এবং শহরের উত্তরাঞ্চলে এবং সেখান থেকে মসৃণ যানবাহন সরবরাহ করে।<br><br> এর কৌশলগত অবস্থান, বৈচিত্র্যময় জনসংখ্যা এবং বহুমুখী সুযোগ-সুবিধা সহ, ফার্মগেট ঢাকার গতিশীল শহুরে জীবনধারার উদাহরণ দেয়, যা এটিকে বাসিন্দাদের, যাত্রীদের এবং ব্যবসার জন্য একইভাবে একটি গুরুত্বপূর্ণ এলাকা করে তুলেছে।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
মতিঝিল প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

মতিঝিল
, ঢাকা

মতিঝিল ঢাকার প্রাণকেন্দ্র এবং ঢাকার অন্য যেকোনো অঞ্চলের তুলনায় এখানে বেশি কর্পোরেট অফিস রয়েছে। এটি ঢাকার বৃহত্তম কেন্দ্রীয় ব্যবসায়িক জেলা এবং বাণিজ্যিক কেন্দ্র এবং নিশ্চিতভাবে বাংলাদেশের বৃহত্তম। মতিঝিলে, আপনি আর্থিক পরিষেবা থেকে শুরু করে সংবাদ এবং মিডিয়া পর্যন্ত বিভিন্ন ধরণের ব্যবসার সন্ধান করতে পারেন।<br><br> এই অঞ্চলে দেশের বৃহত্তম সংখ্যক কর্পোরেট সদর দফতর এবং ব্যাঙ্ক রয়েছে৷ মতিঝিলে গ্র্যান্ড হোটেল এবং মিডিয়া প্রকাশকদের অবস্থান। এছাড়াও, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় দুই কোম্পানি আকিজ গ্রুপ এবং আনোয়ার গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের প্রধান কার্যালয় মতিঝিলের ভিতরে।<br><br> রাস্তার অবকাঠামোটি ভালভাবে নির্মিত, এবং টয়েনবি সার্কুলার রোডের একাধিক আন্তঃজেলা বাস কাউন্টার রয়েছে, রিকশা ও টেম্পো সহ। মতিঝিল দেশের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ গেটওয়ে টার্মিনাল- কমলাপুর রেলওয়ে স্ট্যাটন, বিআরটিসি সিবিএস-২ বাস টার্মিনাল এবং সদরঘাটের কাছাকাছি।<br><br> মতিঝিল এলাকায় ও এর আশেপাশে অনেক ভালো ভালো হাসপাতাল রয়েছে এবং এখানে মসজিদের অভাব নেই, বিশেষ করে পল্টনের বায়তুল মোকাররম মসজিদ। এছাড়াও, এজিবি কলোনির ভিতরে শ্রী শ্রী দূর্গা মন্দির ও মতিঝিল হিন্দুপাড়া মন্দির সহ বেশ কয়েকটি মন্দির রয়েছে।<br><br> ফকিরাপুল মার্কেট ছাড়াও মতিঝিল এলাকার অভ্যন্তরে খুব বেশি উল্লেখযোগ্য শপিং মল নেই, তবে আমরা এই এলাকার চারপাশে আকর্ষনীয় স্টোর, ব্র্যান্ডের শোরুম এবং ফ্লি মার্কেট খুঁজে পেতে পারি। এছাড়াও থানার মধ্যে, আমরা বায়তুল মোকাররম মার্কেট এবং পোলওয়েল সুপার মার্কেট দেখতে পারি, যেগুলো এলাকা থেকে মাত্র রিকশায় চড়ার মতো দূরত্ব।<br><br> সামগ্রিকভাবে, মতিঝিল একটি তরুণ পরিবার গড়ে তোলার জন্য নিখুঁত জায়গা নয়, তবে এটি এখনও অনেক কর্পোরেট সদর দফতরের সাথে প্রচুর বৈচিত্র্য এবং নৈকট্য প্রদান করে। কর্পোরেট বা ফাইন্যান্সে কাজ করা এবং দেশের সবচেয়ে বিখ্যাত বাণিজ্যিক কেন্দ্র এবং কেন্দ্রীয় ব্যবসায়িক জেলায় দ্রুত চলমান শহরের জীবন উপভোগ করা তরুণ নির্বাহীদের জন্য এটি একটি আদর্শ অবস্থান।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
মিরা বাজার প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

মিরা বাজার
, সিলেট

ব্যস্ততম সিলেট জেলার অন্যতম ব্যস্ত এক নগরী মিরা বাজার। যোগাযোগ, বাণিজ্যিক, এবং আবাসিক দিক থেকে এই এলাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সিলেট সিটি কর্পোরেশনের একাধিক ওয়ার্ড ও মহল্লা নিয়ে তৈরী মিরা বাজার। এই এলাকার রাস্তাগুলো পণ্য পরিবহণ এবং পর্যটন যোগাযোগ সুবিধার জন্য খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। এই কারণেই মিরা বাজার এলাকার গাইড এবং কি কি অফার করে তা জানা থাকলে আপনার উপকারে আসতে পারে।<br><br> মিরা বাজার এলাকাটি সিলেট জেলার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সড়ক তামাবিল রোডের দুপাশ জুড়ে অবস্থিত। তামাবিল রোড নগরীর মিশন স্কয়ার দিয়ে যুক্ত হয়েছে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের সাথে। ফলে এই শহরের সাথে জেলার অন্যান্য শহরে ভিন্ন ভিন্ন মাধ্যমে করে সহজেই পৌঁছে যাওয়া সম্ভব হয়। এই এলাকার বাস রুটগুলো সোবহানীঘাট পয়েন্ট, বিমানবন্দর রোড, জিন্দাবাজার, উপশহর, ঢাকা, এবং সুনামগঞ্জের সাথে সরাসরি সংযুক্ত করেছে।<br><br> সিলেট রেলওয়ে স্টেশন মিরা বাজার থেকে মাত্র ৪ কিমি দূরত্বে অবস্থিত। মিশন স্কয়ার, মিরা বাজার এলাকার প্রধান পয়েন্ট এবং অন্যতম ব্যস্ত রুট। এই এলাকার মধ্য বেশ কিছু সংযোগ সড়ক রয়েছে। যেমন, পূর্ব মিরা বাজার রোড, মিরা বাজার-নোয়াপাড়া রোড, মিরা বাজার-সুবহানী ঘাট রোড, মিরাবাজার-খারপাড়া রোড, দর্জিবান মসজিদ রোড ইত্যাদি। এই এলাকার বেশিরভাগ রাস্তাঘাট প্রশস্ত ও উন্নত। ফলে যোগাযোগ মাধ্যমে তেমন বিঘ্ন ঘটে না।<br><br> এখানকার বেশিরভাগ এলাকাজুড়ে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ও আকারের দালানসহ আবাসিক বাসস্থানের সুব্যবস্থা। উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল, কাঁচাবাজার, ইত্যাদি কাছাকাছি হওয়ায়, এই এলাকার আবাসনের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। এছাড়াও এখানে অসংখ্য নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দোকানপাট, আসবাবপত্র ও তৈজসপত্রের দোকান, এবং সার্ভিস সেন্টার রয়েছে। এই এলাকাটি পাহাড়ি জনপদ এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যে ভরপুর।<br><br> এছাড়াও পর্যটক ও অন্যান্য প্রয়োজনে আসা ভ্রমনকারীদের থাকার সুব্যবস্থা নিশ্চিতের জন্য রয়েছে বেশ কয়েকটি আবাসিক হোটেল। এখানে হোটেল মিরা, হোটেল সুপ্রিম, দ্য গ্র্যান্ড মাফি এবং হোটেল জাহানের মতো বেশ কয়েকটি আবাসিক হোটেল রয়েছে। রাত্রীজাপনের পাশাপাশি খাওয়াদাওয়া ও পার্কিং সুবিধাও রয়েছে এসব হোটেলে।<br><br> মিরা বাজার এবং এর পার্শবর্তী এলাকায় বেশ কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, মসজিদ, মন্দির, এবং স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স রয়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মধ্যে মডেল হাই স্কুল, সিলেট সিটি স্কুল এন্ড কলেজ, শাহজালাল জামিয়া ইসলামিয়া স্কুল এন্ড কলেজ, ইত্যাদি সুপরিচিত। এছাড়াও এখানে রয়েছে বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান, স্বাস্থ্যসেবামূলক প্রতিষ্ঠান, সরকারি বেসরকারি কর্ম প্রতিষ্ঠান, ইত্যাদি।<br><br> ভালো দিকের পাশাপাশি কিছু নেতিবাচক দিকও আছে এই এলাকায়। মিরা বাজার বেশ বড় লোকালয় হওয়া স্বত্ত্বেও এখানে নেই কোন বিনোদন কেন্দ্র বা আধুনিক শপিং মল। যারা সাশ্রয়ী মূল্যে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা সহ তুলনামূলক কম জনাকীর্ণ এলাকায় থাকতে চান, এই এলাকা তাদের জন্য ভালো একটি অপশন হতে পারে।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
মুন্সিগঞ্জ প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

মুন্সিগঞ্জ
, ঢাকা

মুন্সীগঞ্জ, ঢাকা বিভাগের অন্তর্ভুক্ত মনোরম এবং প্রাণবন্ত একটি জেলা। বাণিজ্য, অর্থনীতি, শিল্প, সংস্কৃতি সব দিক থেকেই জেলাটি গুরুত্বপূর্ণ। পদ্মা ও মেঘনা নদীর তীর ঘেঁষে অবস্থিত হওয়ায়, এই জেলার কৃষি জমি খুবই উর্বর। এখানে আপনি গ্রামীণ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, ক্রমবর্ধমান অর্থনীতি এবং নগর উন্নয়নের মিশ্রণ দেখতে পাবেন।<br><br> ভোজনরসিকদের কাছে মুন্সিগঞ্জ জেলা আলদির মাঠা বা ভাগ্যকূলের মিষ্টির জন্য জনপ্রিয় হলেও প্রাচীনকাল থেকে এ জেলা নানা কারনে বিখ্যাত ও লোকমুখে সুপরিচিত। বিক্রমপুর নামেও পরিচিত এই জেলাটি ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, মাদারীপুর, এবং শরীয়তপুর জেলা দ্বারা বেষ্টিত। নদীমাতৃক এই জেলার আশেপাশে ও মধ্য দিয়ে বয়ে গেছে প্রায় ১৪ টি নদী ও উপনদী, যার মধ্যে রয়েছে পদ্মা, মেঘনা, শীতলক্ষ্যা, ধলেশ্বরী, ইছামতি, ইত্যাদি।<br><br> মুন্সীগঞ্জ সড়কপথ এবং নৌপথে সারা দেশের সাথে সংযুক্ত। ঢাকা-মাওয়া হাইওয়ে, মাওয়া-মুন্সিগঞ্জ হাইওয়ে, পদ্মা সেতু এবং মেঘনা সেতু এই জেলার যোগাযোগ ব্যবস্থাকে খুবই উন্নত করেছে। পদ্মা সেতু এবং মেঘনা সেতুর কারণে এই জেলাটি ব্যবসা-বাণিজ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই জেলায় প্রচুর সরকারি-বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, উচ্চ বিদ্যালয় এবং বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে।<br><br> এ জেলা অনেকটা কৃষিনির্ভর হলেও নগরায়ণ ও আধুনিকরনের ফলশ্রুতিতে চাকরি, ব্যবসা, আত্মকর্মসংস্থান, ইত্যাদি খাতও এখানকার অর্থনৈতিক অবস্থায় প্রভাব ফেলছে। ধান, পাট এবং শাকসবজি এই এলাকার প্রধান ফসল। এছাড়াও মৎস্য চাষ, এবং কুটির শিল্প স্থানীয় অর্থনীতিতে ব্যাপক অবদান রাখছে। নদীমাতৃক জেলা হওয়ায় বর্ষাকালে নিচুস্থান সমূহ পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় মুন্সিগঞ্জের বাড়িগুলো বেশ উচুঁ করে নির্মিত হয়।<br><br> এখানে অবস্থিত সোনারং জোরা মঠ প্রায় ২০০ বছর পুরানো। ওয়ান্ডারল্যান্ড অ্যামিউজমেন্ট পার্ক, মানা বে ওয়াটার পার্ক, মাওয়া ফেরি ঘাট, মাওয়া রিসোর্ট, প্রজেক্ট ইলিশ, পদ্মা সেতু ইত্যাদি এই এলাকার পর্যটক আকর্ষণ বাড়িয়ে দিয়েছে। এখানকার ঐতিহাসিক দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো - ইদ্রাকপুর কেল্লা, সোনারং টুইন টেম্পল, বাবা আদম মসজিদ, নাটেশ্বর বৌদ্ধ মন্দির, রায় বাহাদুর শ্রীনাথ রায়ের বাড়ি, ভাগ্যকূল জমিদার বাড়ি, ইত্যাদি। এই এলাকার স্থানীয় খাবার, গান এবং নৃত্য স্বকীয়তা বজায় রেখেছে।<br><br> গত কয়েক বছরে এখানকার রাস্তা ঘাটও বেশ উন্নত হওয়ায় যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজতর হয়ে উঠেছে। তাছাড়া পদ্মা সেতু ও ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে নির্মানের পর মুন্সিগঞ্জ জেলা ঢাকার সাথে অন্য বেশ কিছু জেলার যোগাযোগের সুব্যবস্থা নিশ্চিত করেছে। এক সময়ের প্রাচীন এই মুন্সিগঞ্জ বর্তমানে আধুনিক ও পরিবর্তনের অন্যতম নিদর্শন হয়ে উঠেছে। সাম্প্রতিক বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের ব্যাপক উপস্থিতি, এবং কর্মসংস্থান বৃদ্ধির ফলে এই জেলার আবাসিক এবং বাণিজ্যিক প্রপার্টির চাহিদা প্রতিনিয়ত বাড়ছে।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
মোতালেব প্লাজা প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

মোতালেব প্লাজা
, ঢাকা

প্রযুক্তিগতভাবে, মোতালিব প্লাজা একটি এলাকা নয়, বরং ঢাকা শহরের একটি জনপ্রিয় শপিং এবং অ্যাপার্টমেন্ট কমপ্লেক্স। তবে, মোতালিব প্লাজা এলাকার গাইডে আমরা এই শপিং কমপ্লেক্স এবং এর আশপাশের এলাকাগুলি সম্পর্কে আলোচনা করব।<br><br> প্লাজাটি ঢাকা শহরের পরীবাগ, শাহবাগ থানার আওতাধীন এলাকায় অবস্থিত। এটি সোনারগাঁও রোডে, হাতিরপুল এলাকার কাছাকাছি, হাতিরপুল মোড় থেকে বেশি দূরে নয়। ভবনটি প্রায় ১৭ তলা, এবং শপিং কমপ্লেক্সটি কেবল ৪র্থ তলায় অবস্থিত। ৫ম তলা থেকে উপরের তলাগুলি একটি আবাসিক কমপ্লেক্স।<br><br> মোতালিব প্লাজার শপিং এলাকা মোবাইল এবং ইলেকট্রনিকস বাজারের জন্য পরিচিত। এখানে আপনি মোবাইল কভার, প্রটেক্টর এবং অন্যান্য ইলেকট্রনিকস পাইকারি বা তুলনামূলকভাবে কম দামে কিনতে পারেন। এছাড়াও, এখানে কিছু সার্ভিস সেন্টার রয়েছে যা ইলেকট্রনিক ডিভাইস মেরামত করে।<br><br> বিল্ডিংটির প্রতিটি তলার একটি নিজস্ব বিশেষ চেহারা এবং দোকানের পরিসর রয়েছে। এমনকি, ভবনের নিচতলায় কিছু ফুড স্টল এবং একটি কনভেনশন হলও রয়েছে, যেমন সুপার কাবাব অ্যান্ড কফি এবং খানাপিনা রেস্টুরেন্ট।<br><br> শপিং কমপ্লেক্সের খোলার সময় সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৮টা পর্যন্ত। তবে, শনিবার এটি বিকেল ৫টার মধ্যে বন্ধ হয়ে যায়। বৃহস্পতিবার এবং জাতীয় ছুটির দিনে এটি বন্ধ থাকে।<br><br> বাসস্থানের জন্য আলাদা প্রবেশপথ রয়েছে। এটি পরিবারগুলির বসবাসের জন্য একটি ভালো স্থান, কারণ এটি সুবিধাজনক পরিবহন এবং জীবনযাত্রার সুযোগ প্রদান করে। তবে, মোতালিব প্লাজায় বসবাস করা বা সেখানে অ্যাপার্টমেন্ট কেনা বেশ ব্যয়বহুল। তবে, এখানে প্রায়ই দোকান ভাড়ায় পাওয়া যায়।<br><br> মোতালিব প্লাজার কাছে অন্যান্য পরিচিত স্থানগুলির মধ্যে রয়েছে ইস্টার্ন প্লাজা শপিং মল, মাল্টিপ্ল্যান সেন্টার, পরীবাগ জামে মসজিদ ইত্যাদি। এর নিকটতম মেট্রো রেল স্টেশন শাহবাগ, যা শহরের অন্যান্য অংশ থেকে এখানে আসা সহজ করে তোলে।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
যমুনা ফিউচার পার্ক প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

যমুনা ফিউচার পার্ক
, ঢাকা

সম্পূর্ণ ঢাকা শহর বিস্ময়ের চোখে তাকিয়ে থাকে বসুন্ধরা গেটের কাছে বিশালাকৃতির এই স্থাপনাটির দিকে। এর নিখুঁত স্থাপত্যশৈলী এবং রঙিন বহির্দৃশ্য নিঃসন্দেহে আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করবে। হ্যাঁ, ঠিক ধরেছেন। আমি যমুনা ফিউচার পার্কের কথাই বলছি।<br><br> এই অভিজাত শপিং কমপ্লেক্সটি ২০১৩ সালে জনগণের জন্য উন্মুক্ত হলে, এটি এই এলাকার আবাসিক ও বাণিজ্যিক ভবিষ্যতের গতিপথ পরিবর্তন করে। দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বড় এই মলটি এলাকাটির জমির মূল্য এবং ভাড়াকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে গেছে।<br><br> যমুনা ফিউচার পার্ক চালুর আগেও এই এলাকার আশেপাশের অঞ্চলটি অবহেলিত বা সস্তা ছিল না। তবে, এই বিশাল ভবনটির উদ্বোধনের পর, পাশ্ববর্তী এলাকা ঢাকার একটি অভিজাত এলাকার মর্যাদা লাভ করে শুধুমাত্র এই একটি কাঠামোর জন্য।<br><br> পার্কের সংলগ্ন এলাকাটি হলো বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা, যা ঢাকার অন্যতম সমৃদ্ধ ও ব্যস্ত এলাকা হিসেবে পরিচিত। এছাড়াও, যমুনা ফিউচার পার্কের কাছাকাছি বারিধারা আবাসিক এলাকা, বারিধারা ডিওএইচএস, গুলশান, এবং শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর অবস্থিত।<br><br> পার্কের এই কৌশলগত অবস্থান আশেপাশের এলাকাগুলোতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে, যার ফলে এটি ঢাকার অন্যতম আকাঙ্ক্ষিত এলাকা হিসেবে পরিচিত হয়েছে। উচ্চমানের জীবনযাত্রা এবং প্রচুর নগর সুবিধাসহ, এই এলাকায় বসবাসের জন্য ঢাকার মানুষের আগ্রহ ক্রমশ বাড়ছে।<br><br> যদিও বিলাসবহুল জীবনযাত্রা এবং সুযোগ-সুবিধা এই এলাকার বড় একটি ইতিবাচক দিক, তবুও এটি আরও জনপ্রিয় হয়েছে কিছু উল্লেখযোগ্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য। যমুনা ফিউচার পার্কের কাছাকাছি ক্যাম্পাস রয়েছে ভিকারুননিসা নূন স্কুল, নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি, আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ এবং ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের।<br><br> যমুনা ফিউচার পার্কই শুধু নয়, পার্কের চারপাশও সবসময় উৎসব ও ব্যস্ততায় ভরা থাকে। রাস্তাগুলোর গুঞ্জন, ফুড কোর্টের ঝাঝালো শব্দ, আর আড্ডার হাসি-আনন্দের ধ্বনি যমুনা ফিউচার পার্ক এলাকার জন্য একটি অনন্য পরিবেশ তৈরি করে।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
লালখান বাজার প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

লালখান বাজার
, চট্টগ্রাম

লালখান বাজার চট্টগ্রাম শহরের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত একটি গুরুত্বপূর্ণ আবাসিক এবং বাণিজ্যিক এলাকা। এটি চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের ১৪ নম্বর ওয়ার্ড এবং খুলশী থানার একটি অংশ। এলাকাটির নিকটেই রয়েছে বিভিন্ন বাণিজ্যিক সেবা, ব্যাংক, সরকারি ও বেসরকারি অফিস, আমদানি-রপ্তানির সুবিধা, বাসস্ট্যান্ড, রেলওয়ে স্টেশন এবং বন্দর, যা এটিকে সবচেয়ে ব্যস্ত এবং বাণিজ্যিক কার্যক্রমের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত করেছে। কর্ণফুলী নদীও আমদানি-রপ্তানির একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হিসেবে কাজ করে।<br><br> লালখান বাজার একটি সুপরিচিত বাজার এলাকা। এটি শহরের অন্যতম ব্যস্ততম বাজার। এখানে পোশাক থেকে শুরু করে ইলেকট্রনিক্স, গৃহস্থালী জিনিসপত্র থেকে অলঙ্কার, মসলা থেকে প্রসাধনী প্রায় সবকিছুই পাওয়া যায়। এখানে অসংখ্য দোকান, বাজার এবং ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান রয়েছে। বন্দরনগরী হওয়ার পাশাপাশি চমৎকার যোগাযোগব্যবস্থা থাকায় এলাকা বাণিজ্যিক কার্যক্রমের কেন্দ্র এবং পর্যটকদের জন্য ভ্রমণবান্ধব।<br><br> লালখান বাজার চট্টগ্রামের অন্যান্য এলাকার সঙ্গে বিভিন্ন পরিবহন ব্যবস্থার মাধ্যমে সংযুক্ত। আন্তঃনগর বাসস্ট্যান্ড এবং রেলওয়ে স্টেশন এলাকাটির খুব কাছেই অবস্থিত। এছাড়াও, এখানে সর্বদা পাবলিক বাস, অটোরিকশা এবং ট্যাক্সি পাওয়া যায়। এলাকাটির দক্ষিণে আগ্রাবাদ এবং কোতোয়ালি থানা, উত্তরে লঞ্চ টার্মিনাল, পাঁচলাইশ এবং চকবাজার, পূর্বে রাউজান উপজেলা এবং পশ্চিমে সীতাকুণ্ড উপজেলার সঙ্গে সীমানা দিয়ে আবদ্ধ।<br><br> এলাকা ধর্মীয়, সাংস্কৃতিক এবং শিক্ষাগত সবদিক থেকে সমৃদ্ধ। জামিয়াতুল উলূম আল-ইসলামিয়া দেশের শীর্ষস্থানীয় মাদ্রাসাগুলোর একটি। এখানে স্কুল ও কলেজসহ বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র রয়েছে। এছাড়া, এলাকায় হাসপাতাল, আবাসিক হোটেল, পার্ক এবং কমিউনিটি সেন্টারও রয়েছে।<br><br> লালখান বাজার একটি ঘনবসতিপূর্ণ আবাসিক এলাকা। বাণিজ্যিক, অর্থনৈতিক, শিক্ষাগত, চিকিৎসা এবং যোগাযোগের সুবিধার কারণে লালখান বাজার এলাকায় আবাসিক ভবনের চাহিদা ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। আধুনিক আবাসিক সুবিধা উন্নত করার জন্য এখানে নতুন নতুন ভবন ও অ্যাপার্টমেন্ট নির্মিত হচ্ছে। এলাকায় প্রয়োজনীয় সব সুবিধা যেমন বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানি এবং পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা উপলব্ধ। যারা শহুরে পরিবেশে ভারসাম্যপূর্ণ জীবনযাপন করতে চান, লালখান বাজার তাদের জন্য একটি ভালো বিকল্প হতে পারে।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
শান্তিনগর প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

শান্তিনগর
, ঢাকা

যদিও এটি প্রায়ই আলোচনায় আসে না, শান্তিনগর ঢাকা বিভাগের অন্যতম প্রাচীন এবং বিখ্যাত এলাকা। শান্তিনগর এলাকা গাইড অনুযায়ী এটি বর্তমানে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের অন্তর্ভুক্ত। এটি আশেপাশের এলাকায় অন্যতম ব্যস্ত আবাসিক ও বাণিজ্যিক এলাকা হিসেবেও পরিচিত।<br><br> এটি পল্টন থানার অন্তর্ভুক্ত এবং এর পার্শ্ববর্তী এলাকাগুলি হল বেইলি রোড, পল্টন, সিদ্ধেশ্বরী, রাজারবাগ, কাকরাইল এবং মালিবাগ। এর আশেপাশের এলাকার মতোই, শান্তিনগরও একটি আবাসিক এলাকা যেখানে রয়েছে বাসা-বাড়ি, স্কুল, কলেজ, মসজিদ, বাণিজ্যিক স্থান এবং অন্যান্য আকর্ষণীয় স্থান।<br><br> শান্তিনগর বাজারটি এলাকাটির প্রাচীনতম বাজারগুলির মধ্যে একটি এবং এটি ১৯৫২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এটি প্রায় ৭.৫ বিঘা (প্রায় ১৫০ কাঠা) জমির উপর প্রতিষ্ঠিত ছিল। বর্তমানে বাজারটির এলাকা প্রায় ১০০ কাঠা এবং এর মধ্যে ৬০০টিরও বেশি দোকান রয়েছে।<br><br> অনেক সুযোগ-সুবিধার পাশাপাশি, শান্তিনগর এলাকায় গত কয়েক বছরে অনেক উচ্চ-তলার অ্যাপার্টমেন্ট কমপ্লেক্স তৈরি হয়েছে। তবে বেশিরভাগ আবাসনের ভাড়া সাশ্রয়ী নয়। ১২০০-১৪০০ বর্গফুট আকারের একটি ৩-বেডরুম অ্যাপার্টমেন্টের গড় ভাড়া প্রতি মাসে প্রায় ৩৫-৪০ হাজার টাকা।<br><br> তারপরও, উন্নত জীবনযাত্রার সুযোগ সুবিধার জন্য মানুষ এই এলাকায় স্থানান্তরিত হতে পছন্দ করে। বাসিন্দারা বিশ্বাস করেন যে এটি একটি নিরাপদ এলাকা, যেখানে ২৪/৭ নজরদারিতে থাকা যায়। কেউ কেউ কোনো চিন্তা ছাড়াই রাতে হাঁটতে বের হন।<br><br> শান্তিনগর থেকে বিভিন্ন পরিবহন ব্যবস্থার সহজ প্রবেশাধিকারের সুবিধা রয়েছে। গাজীপুরের যমুনা ফিউচার পার্ক বা সদরঘাটে ভ্রমণ করতে চাইলে শান্তিনগর থেকে বিভিন্ন রুটে যাওয়া যায়।<br><br> এই এলাকায় আয়কর কমিশনারের সদর দপ্তর, সেন্ট্রাল পুলিশ হাসপাতাল (সিপিএইচ), বিভিন্ন পুলিশ কোয়ার্টার, গোয়েন্দা প্রশিক্ষণ স্কুল ইত্যাদি অবস্থিত। এছাড়াও এখানে জনাকি সিনেমা হল, ইস্টার্ন প্লাস শপিং কমপ্লেক্স, আল-আমিন টুইন টাওয়ার, কোয়ান্টাম ব্লাড ল্যাব ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য স্থান রয়েছে।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
সাউথ সুরমা প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

সাউথ সুরমা
, সিলেট

দক্ষিণ সুরমা বাংলাদেশের সিলেট জেলার একটি গুরুত্বপূর্ণ মেট্রোপলিটান থানা। এটি সিলেট সিটি কর্পোরেশনের অধীনে রয়েছে। নদী, স্থল এবং রেলপথ দ্বারা ভালোভাবে সংযুক্ত হওয়ায় এলাকার অর্থনৈতিক গুরুত্ব অপরিসীম। সিলেট জেলা তার সবুজ পরিবেশ, পাহাড়ি দৃশ্যপট এবং সমৃদ্ধ সংস্কৃতির জন্য বিখ্যাত, যা এটিকে বাঙ্গালদেশের একটি জনপ্রিয় পর্যটন এলাকা হিসেবে পরিচিত করেছে। দক্ষিণ সুরমা তার সবুজ প্রকৃতি, চা-বাগান এবং পাহাড়ি ভূখন্ডের জন্য সুপরিচিত। এই এলাকার সব ওয়ার্ড ও ইউনিয়নে বিদ্যুৎ সুবিধা রয়েছে। এলাকার আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সবাভাবিক ও সন্তোষজনক। ১৯৮৩ সালে দক্ষিণ সুরমা থানা গঠিত হয় ও ২০০৫ সালে এটি উপজেলায় রূপান্তরিত হয়।<br><br> সুরমা নদী এই অঞ্চলে বসবাসয়াকারী মানুষের জন্য আশীর্বাদসরূপ। এই নদী সেচ ও পরিবহনসহ অন্যান্য দইন্নন্দিন প্রয়োজন পূরণ করে। এই এলাকার চা-বাগান এবং কৃষিজ পণ্য দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। চা-বাগান কেবল অরথনীতিতে অবদান রাখে না বরং দক্ষিণ সুরমার মনঃমুগ্ধকর সৌন্দর্য ক্রেতাদের আকর্ষণ করে। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং কৃষি ছাড়াও এই এলাকা সংস্কৃতিতে সমৃদ্ধ। এই অঞ্চলে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মানুষের বসবাস, যার মধ্যে রয়েছে আদিবাসী খাসি এবং মণিপুরী জনগোষ্ঠী। তাদের প্রত্যেকের নিজস্ব ঐতিহ্য, ভাষা এবং সংস্কৃতি রয়েছে।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
সুত্রাপুর প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

সুত্রাপুর
, ঢাকা

সূত্রাপুর ঢাকা জেলার একটি বিখ্যাত থানা। সূত্রাপুর উত্তরে পল্টন থানা, মতিঝিল থানা এবং সবুজবাগ থানা দ্বারা বেষ্টিত; দক্ষিণে কেরানীগঞ্জ উপজেলা; পশ্চিমে কোতোয়ালি ও বংশাল থানা; এবং পূর্বে সবুজবাগ, যাত্রাবাড়ী ও গেন্ডারিয়া থানা। এটি 2.08 বর্গ কিলোমিটার (0.80 বর্গ মাইল) একটি এলাকা।<br><br> সূত্রাপুর থানার জনসংখ্যা 211,210 জন, পরিবারের গড় আয়তন 4.9 জন, এবং গড় সাক্ষরতার হার 79.9%, যেখানে জাতীয় গড় 51.8%।<br><br> সূত্রাপুরে শহরের প্রাচীনতম কিছু প্রতিষ্ঠান রয়েছে। কল রেডি 1948 সালে আরজু লাইট হাউস হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, একটি ছোট ব্যবসা যা উদযাপনের জন্য আলো এবং ফটোগ্রাফ ভাড়া করে। তারা দ্রুত মাইক্রোফোন এবং লাউডস্পীকারে প্রসারিত হয়, যা তাদের বেশ কয়েকটি উল্লেখযোগ্য রাজনৈতিক সমাবেশ এবং সমাবেশের জন্য সরবরাহ করে। 2017 সালের হিসাবে, তাদের এখনও লক্ষ্মীবাজারে একটি স্থাপনা ছিল।<br><br> সূত্রাপুরে সরকারি শহীদ সোহাওয়ার্দী কলেজ, সেন্ট গ্রেগরিস হাই স্কুল, ঢাকা কলেজিয়েট স্কুল, মুসলিম সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় এবং পোগোজ স্কুল সহ শহরের প্রাচীনতম এবং সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ প্রতিষ্ঠানগুলির বাড়ি।<br><br> সূত্রাপুর সম্পর্কে কিছু বিষয় বিবেচনা করা উচিত, যার মধ্যে রয়েছে অনুন্নত এলাকা, কিশোর গ্যাং, অপরাধ নিয়ন্ত্রণ, দূষণ, জমায়েত ইত্যাদি। সামগ্রিকভাবে, এটি এমন একটি জায়গা যেখানে একটি পরিবারের জন্য প্রয়োজনীয় প্রায় সবকিছু আছে কিন্তু বেশ কিছু ক্ষেত্রে এখনো অনেক উন্নতির প্রয়োজন।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
কাজলা প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.5

কাজলা
, রাজশাহী

কাজলা রাজশাহী জেলার মতিহার থানার অন্তর্গত একটি এলাকা। যদিও কিছু লোক এটিকে বগুড়ার কাজলা ইউনিয়নের সাথে মিশ্রিত করে, এটি একটি ওয়ার্ডের একটি অংশ। রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের ২৮।<br><br> এটি রাজশাহী মেগাসিটি থেকে মাত্র ৪.৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। এবং এলাকাটি বিখ্যাত রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (রুয়েট) জন্য অত্যন্ত পরিচিত।<br><br> এটি রাজশাহীর একটি এলাকা যেখানে মানুষ পদ্মা নদীর তীরের দৃশ্য উপভোগ করতে পারে। তাছাড়া, এটি রাজশাহী জেলার সবচেয়ে বৈচিত্র্যময় এলাকাগুলির মধ্যে একটি, যে কারণে আমরা কাজলা এলাকা নির্দেশিকা নিয়ে আলোচনা করছি।<br><br> কাজলা একটি আবাসিক এবং বাণিজ্যিক অবস্থানের জন্য পরিচিত। যাইহোক, এলাকাটি অনেক বড় এবং প্রশস্ত রাস্তার তুলনায় গ্রামীণ অবস্থান এবং সরু আবাসন গলিতে বেশি পরিপূর্ণ। কাজলার ব্যস্ততম স্থানগুলির মধ্যে কয়েকটি হল কাজলা বউ বাজার, কাজলা মোড় (রুয়েট গেট), সাহেব বাজারের নিকটবর্তী এলাকা, রাজশাহী-ঢাকা হাইওয়ে, অক্ট্রয় মোড় ইত্যাদি।<br><br> যেহেতু এটি রুয়েট ইউনিভার্সিটি যেখানে অবস্থিত, সেহেতু এই এলাকায় অনেক আবাসিক জায়গা, ছাত্র ছাত্রাবাস, হোটেল এবং হোটেল রয়েছে। এই স্থানগুলি ছাত্রদের এবং বিভিন্ন উদ্দেশ্যে এলাকা পরিদর্শন করা লোকেদের জন্য থাকার সুবিধা প্রদান করে।<br><br> মতিহার থানাও ওই এলাকায় অবস্থিত। রুয়েট ছাড়াও এলাকার উল্লেখযোগ্য কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হল কাজলা সরকারী। প্রাথমিক বিদ্যালয়, রাজশাহী কমার্স কলেজ, বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী ইনস্টিটিউট অফ বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজি (আরআইবিটি) ইত্যাদি। কাজলা বোড়ো জামে মসজিদ এলাকার অন্যতম স্থপতি।<br><br> সাধারণত, কাজলার ভিতরে অবস্থানগুলি শান্তিপূর্ণ এবং নিরাপদ। যাইহোক, বিস্তৃত যোগাযোগ এবং ব্যবসার সহজলভ্যতার কারণে বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা প্রায়শই বিশৃঙ্খল থাকে। কখনও কখনও, ছাত্রদের দাঙ্গা হয়, যা অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতির দিকে নিয়ে যায়।<br><br> এগুলি ব্যতীত, যে কেউ রুয়েটের কাছে সাশ্রয়ী মূল্যের আবাসন খুঁজতে চান তাদের জন্য কাজলা হল বসবাসের সঠিক জায়গা।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
কাফরুল প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.5

কাফরুল
, ঢাকা

আপনি রিকশা, গাড়ি, বাস, ট্রেন, বা মেট্রো রেল যেকোনো মাধ্যমেই ভ্রমণ করতে চান না কেন, কাফরুল নিশ্চিতভাবেই ঢাকার অন্যতম সহজলভ্য এলাকা। এ কারণেই আমরা কাফরুল এলাকার একটি পূর্ণাঙ্গ এরিয়া গাইড বা এলাকার বিবরণী খুঁজি।<br><br> কাফরুল থানা ঢাকার উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত এবং এটি ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের অংশ। এটি পশ্চিমে শেরে-বাংলা নগর থানা, উত্তরে ও পূর্বে ক্যান্টনমেন্ট থানা এবং দক্ষিণে তেজগাঁও থানার সাথে ঘিরে আছে।<br><br> এর আয়তন ১৭.৮ বর্গকিলোমিটার এবং জনসংখ্যা প্রায় ৩৯৬,১৮২ (২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী)। অনেক মহল্লা এবং বিশাল জনসংখ্যার কারণে কাফরুল ঢাকা শহরের অন্যতম সক্রিয় এলাকা।<br><br> এ অঞ্চলে বাংলাদেশের সেনাবাহিনী ও বিমান বাহিনীর প্রধান কার্যালয়, ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট অবস্থিত, পাশাপাশি রয়েছে অনেক সামরিক আবাসিক এলাকা, গলফ ক্লাব, মন্ত্রণালয়ের অফিস, সামরিক হাসপাতাল ইত্যাদি। সব মিলিয়ে, কাফরুলকে বসবাসের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ও নিরাপদ এলাকা হিসেবে বিবেচিত করে।<br><br> এ এলাকার সড়কগুলো বেশ ভালোভাবে নিয়ন্ত্রিত এবং যানজট কম। বেশ কয়েকটি ফুটওভার ব্রিজ রয়েছে যা সবার জন্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করে। এছাড়াও এখানে তেজগাঁও বিমানবন্দর, বাংলাদেশ বিমান বাহিনী জাদুঘর, বাংলাদেশ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, সিএমএইচ ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য স্থান, স্থাপনা রয়েছে।<br><br> বাস বা যেকোনো স্থানীয় বাহনে করে সহজেই বিভিন্ন স্থানে যাতায়াত করা যায়। আরও উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, কাফরুলের সাথে অন্যান্য এলাকার বহু বাস রুট থাকার কারণে এই এলাকা থেকে আসা-যাওয়া খুবই সুবিধাজনক। তদুপরি, কাছাকাছি বেশ কয়েকটি রেলওয়ে স্টেশন এবং ফার্মগেট থেকে কাজীপাড়া পর্যন্ত বেশ কয়েকটি মেট্রোরেল স্টেশন রয়েছে।<br><br> তেজগাঁও বিমানবন্দর এবং জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ড এই এলাকায় পরিচিত দুটি স্থান। এর উপর, বিএফএফ শাহীন কলেজ, ক্যান্টনমেন্ট স্কুল ও কলেজ এবং আদমজী স্কুল ও কলেজের মতো অনেক খ্যাতনামা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও কাফরুলে অবস্থিত।<br><br> মোটের ওপর, কাফরুল একটি সাশ্রয়ী মূল্যে বসবাসের জন্য অন্যতম সেরা এবং সুবিধাজনক জায়গা।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
IconMap

ফিচারড প্রজেক্ট

সবগুলো দেখুন

Bangladesh-এর প্রপার্টি প্রাইস ট্রেন্ড

কেনা
ভাড়া
বেডরুম:
গড় মূল্য (বিগত ১২ মাসের)
BDT 6,428.06 per sqft
বিগত ১২ মাসের বৃদ্ধি
11.11%
Positive Trend
বিগত ৩ মাসের বৃদ্ধি
13.4%
Positive Trend
Icon
দ্রষ্টব্য: মূল্য তথ্য Bikroy-এর পোস্ট করা বিজ্ঞাপন থেকে ঐতিহাসিক তথ্যের উপর ভিত্তি করে দেওয়া। সম্পূর্ণ মার্কেটের ডায়নামিক প্রতিফলিত নাও হতে পারে।
hero

Bikroy এ বিক্রি বা ভাড়া দিন: মাত্র ২ মিনিটেই প্রপার্টির বিজ্ঞাপন দিন!